বিচ্ছেদের দুঃখ ভুলতে কবরে শুয়ে ধ্যান!
চংকিং সিটিতে কয়েকজন নারীর এই অদ্ভুত রীতি দেশটিতে বেশ আলোচিত হচ্ছে এখন। কবরে শুয়ে ধ্যান করার এই অভিনব রীতি বিবাহবিচ্ছেদ ৩০ বছর বয়সি লিউ তাইজের মাথায় প্রথম আসে। তিনি এখন অন্য নারীদের ভালোবাসায় বিচ্ছেদের পর মন নিয়ন্ত্রণের সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন। ১৯ বছরে বিয়ে করার পর ২০১৫ সালে বিবাহবিচ্ছেদ হয় তার। এক সন্তান নিয়ে ওই সময় খুব খারাপ পরিস্থিতিতে ছিলেন তিনি। নিজের ব্যবসাও শুরু করতে পারছিলেন না। তবে পরে নিজেকে বেশ ভালোভাবে সামলে নিতে পেরেছিলেন। তাই অন্য নারী যাদের বিয়ে বিচ্ছেদ বা সম্পর্কের তিক্ত অবসান হয়েছে, তাদের সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছেন। সেসব মন ভাঙ্গা নারীদের সুন্দর জীবন উপভোগ করতে সহায়তা করছেন তিনি।
লুই বলেছেন- ‘আমি জানি বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ার পর একটা মেয়ে মনে কতটা কষ্ট বয়ে
বেড়ায়। বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ার পর আমি আত্মহত্যাও করতে চেয়েছিলাম।’ তবে কবরে
শুয়ে ধ্যান করলে, এক ধরনের মৃত্যুর অভিজ্ঞতা পেয়ে সে ধরনের চিন্তা অন্য
কোনো নারীর মনে যাতে না আসে, ওই শিক্ষাই দিচ্ছেন লুই।
বলেছেন-‘এই অভিজ্ঞতা হতাশ নারীদের বুঝতে শেখায় তাদের জীবনে এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে। অতীত ভুলে এগিয়ে যাওয়া শিখে তারা। ব্যর্থতা ভয়ের কিছু নয়। আমি চাই বিবাহবিচ্ছেদ হওয়া নারীরা নিজেদের জীবন উপভোগ করুক ও নিজেদের লক্ষ্য অর্জন করুক।’
চীন ও এশিয়ার আরো কয়েকটি দেশে এ ধরনের ‘মৃত্যু চিকিৎসা’ এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হতাশ মানুষদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে অথবা থিম পার্কে নতুন সংযোজন হিসেবে এই রীতি দেখা যাচ্ছে অনেক এলাকায়।
বলেছেন-‘এই অভিজ্ঞতা হতাশ নারীদের বুঝতে শেখায় তাদের জীবনে এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে। অতীত ভুলে এগিয়ে যাওয়া শিখে তারা। ব্যর্থতা ভয়ের কিছু নয়। আমি চাই বিবাহবিচ্ছেদ হওয়া নারীরা নিজেদের জীবন উপভোগ করুক ও নিজেদের লক্ষ্য অর্জন করুক।’
চীন ও এশিয়ার আরো কয়েকটি দেশে এ ধরনের ‘মৃত্যু চিকিৎসা’ এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হতাশ মানুষদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে অথবা থিম পার্কে নতুন সংযোজন হিসেবে এই রীতি দেখা যাচ্ছে অনেক এলাকায়।
0 comments:
Post a Comment